Sunday, February 5, 2017

Income Money 1200$ A day

http://www.iniroots.com/?ref=79088

How it Work

  1. Copy the Link in the text field and share it in forums social media and get clicks as much as you can ( Avoid Spamming ).
  2. Click in Social Media Icons and Share your Referral URL.
  3. After reaching a good amount check Tasks and Bonuses to earn more.
  4. You can request your payment when t
    he threshold is reached
- See more at: http://iniroots.com/dashboard/#sthash.jTrl9XGV.dpuf
Funny Life Hacks

চলে গেলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা ও সাংসদ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত মারা গেছেন। আজ রোববার ভোররাতে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।

সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ব্যক্তিগত সহকারী কামরুল হক জানান, আজ ভোররাত পৌনে চারটার দিকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তখন চিকিৎসকেরা হাসপাতালে ছুটে আসেন। ভোররাত ৪টা ২৪ মিনিটে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।

কামরুল হক আরও জানান, গত বৃহস্পতিবার থেকে অসুস্থবোধ করছিলেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। গত শুক্রবার সকালে তাঁকে ল্যাবএইডে ভর্তি করা হয়। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় তাঁর অবস্থার বেশ অবনতি হয়। রাত নয়টার দিকে তাঁকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। চিকিৎসকেরা তাঁকে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ছিলেন। তিনি আইন, বিচার ও সংসদ-বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ শোক জানিয়েছেন।

সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ছিলেন এক বর্ণাঢ্য ব্যক্তিত্ব। পার্লামেন্টারিয়ান হিসেবে তিনি এক নম্বর ছিলেন বলে তাঁর মনে হয়। তাঁর মৃত্যুতে বিরাট শূন্যতা তৈরি হয়েছে। এই শূন্যতা সহজে পূরণ হবে বলে মনে করার কারণ নেই।
সুরঞ্জিতের মরদেহ ঢাকেশ্বরী মন্দিরে হাসপাতাল থেকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ রাজধানীর জিগাতলায় তাঁর বাসভবনে নেওয়া হয়। পরে দুপুরের দিকে তাঁর মরদেহ নেওয়া হয় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে। সেখানে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির নেতারা তাঁর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান।

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ছিলেন একজন সদালাপী মানুষ। রাজনীতির অনেক ভারী বিষয় হালকাভাবে নিয়ে তার সমাধান দিতেন তিনি।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, দেশ ও জাতি একজন অনেক বড় ও প্রবীণ রাজনীতিবিদকে হারিয়েছে। তাঁর মতো একজন রাজনীতিবিদকে হারানোয় দেশের রাজনীতিতে একটি শূন্যতা সৃষ্টি হলো। তিনি সৎ, অভিজ্ঞ ও নিষ্ঠাবান নেতা ছিলেন। তাঁর সঙ্গে অনেক দিনের ব্যক্তিগত সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাজনীতি সম্পর্কে তিনি গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখতেন। মানুষের মধ্যে আস্থা তৈরি করতেন।

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে বেলা তিনটার দিকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ জাতীয় সংসদ ভবনে নেওয়া হয়। বেলা তিনটার দিকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, সংসদ সদস্যসহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের কথা রয়েছে।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ছেলের শ্বশুর ভুপেন্দ্র ভৌমিক জানান, জাতীয় সংসদে শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ ল্যাবএইড হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে। এরপর আগামীকাল সকাল নয়টায় হেলিকপ্টারে করে সিলেটে নিয়ে যাওয়া হবে মরদেহ। সকাল ১০টায় সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। বেলা ১১টায় মরদেহ যাবে সুনামগঞ্জে। সেখান থেকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ তাঁর নির্বাচনী এলাকায় (দিরাই-শাল্লা) নেওয়া হবে। বিকেলে তাঁর শেষকৃত্য হবে।

সরকার হেফাজতে আত্মসমর্পণ করেছে: ইমরান

প্রথম আলো: গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের চার বছর হলো, কতটুকু সফল হয়েছে?
ইমরান এইচ সরকার: এখানে কাগজে-কলমে দাবি আদায়ের হিসাব করা কঠিন। এখানে দুই ধরনের সফলতা আছে। একটি হচ্ছে মানুষের কতটুকু জাগরণ হলো আর দ্বিতীয়টি হলো কাগজে-কলমে কতটুকু দাবি আদায় হলো। যদি প্রথমটি বলি, তাহলে বলব, অনেকটাই সফল হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ৪৫ বছর পরেও মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান একটি দলীয় সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছিল। রাজনৈতিক দলগুলোর একটি বড় ব্যর্থতা হলো মুক্তিযুদ্ধকে দলীয় বৃত্তের বাইরে রাখা। সে ক্ষেত্রে গণজাগরণ মঞ্চ মুক্তিযুদ্ধকে ও এর স্লোগানগুলোকে দলীয় বৃত্তের বাইরে আনতে পেরেছিল। দ্বিতীয় হচ্ছে মানুষের চেতনার পরিবর্তন করা। এ ক্ষেত্রে গণজাগরণ মঞ্চের সবচেয়ে বড় সফলতা হচ্ছে তরুণদের প্রতিবাদ করতে শিখিয়েছে। এখন দেখবেন, দেশের যেকোনো স্থানে কোনো অন্যায় সংগঠিত হলে তার প্রতিবাদ করতে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রয়োজন পড়ে না। যেমন তনু হত্যাকাণ্ডের পর সারা দেশের তরুণেরা এই হত্যার প্রতিবাদে সারা দেশ অচল করে দিয়েছে। যে তরুণেরা কোনো রাজনৈতিক দলের না। তরুণেরা অন্যায়-অবিচারের প্রতিবাদে আপসহীন হয়ে গেছে। গণজাগরণ মঞ্চ তৈরির পর এই অবস্থা তৈরি হয়েছে। যদি দাবির প্রশ্ন করি, তাহলে দেখবেন ছয় দফা দাবির অনেকগুলো পূরণ হয়েছে। যুদ্ধাপরাধের আইন সংশোধন হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের রায় হয়েছে, রায় কার্যকর হয়েছে। বিচারকে গতিশীল করার দাবিও পূরণ হয়েছে। জামায়াত নিষিদ্ধের বিষয়টি অনেক এগিয়েছে। চার বছরে এতগুলো দাবি পূরণ হওয়াও একটি বিরাট সফলতা।
প্রথম আলো: ব্যর্থতার জায়গাটা কোথায়?
ইমরান এইচ সরকার: আমরা বেশ কিছু জায়গায় ব্যর্থ হয়েছি। একটি বড় উদাহরণ হচ্ছে রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে সাম্প্রদায়িকীকরণ করা হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থা পরিবর্তন করা হচ্ছে, মেয়েদের স্কুলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো মৌলবাদী, উগ্রবাদী দলগুলোর সঙ্গে আপস করছে। তাদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। এটি একটি বিরাট ব্যর্থতা। আরও একটি বড় ব্যর্থতা হচ্ছে রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মূল উৎপাটন করা। বাংলাদেশের রাজনীতি বলতে থাকবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরন করা। মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করে রাজনীতি করা। সেটা বিরোধী দল হোক বা সরকার হোক। কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি।
প্রথম আলো: আপনি জানেন যে পাঠ্যবইয়ে এমন একটা পরিবর্তন এসেছে, যা গণজাগরণ মঞ্চের মূল চেতনার সঙ্গে যায় না। অনেকে বলছেন হেফাজতে ইসলামের দাবিকে মেনে নেওয়া হয়েছে। এটিকে কীভাবে দেখছেন?
ইমরান এইচ সরকার: যেটি করা হয়েছে, তা হেফাজতে ইসলামের দাবি মেনে নেওয়া নয় বা আপস করা নয়, বরং আমি বলব, সরকার হেফাজতে ইসলামের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে এবং তাদের সব দাবি মেনে নিয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি আন্দোলনের পর প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সাংসদেরা বলেছিলেন, তাঁরা গণজাগরণ মঞ্চের ছয় দফা দাবি মেনে নেবেন। সেখান থেকে সরে গিয়ে সরকার এখন হেফাজতে ইসলামের সব দাবি অক্ষরে অক্ষরে পূরণ করছেন। হেফাজতের ২৯টি দাবির দু-একটি না মানার কারণে যে বই ছাপা হয়েছিল, তা ঠিক করার জন্য কোটি কোটি টাকা গচ্চা দিয়ে বই বাতিল করে সরকার নতুনভাবে বই ছাপিয়েছে। কতটা আত্মসমর্পণ করেছে এতেই বোঝা যাচ্ছে। সরকারের এই বইয়ের পরিবর্তন ও সামগ্রিক সাম্প্রদায়িকীকরণ ও রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতা সম্পূর্ণ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বিরোধী এবং মুক্তিযুদ্ধের মৌল চেতনার বিরোধী। রাষ্ট্র এমন আচরণ করছে যে তারা মৌলবাদীদের পক্ষে ও তাদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে না। সেই লক্ষণ হিসেবেই কিন্তু বইয়ের এই পরিবর্তনগুলো এসেছে। গণজাগরণমঞ্চ এই চেতনার বিরুদ্ধে।
প্রথম আলো: সামনে কি চ্যালেঞ্জ দেখছেন?
ইমরান এইচ সরকার: দেখবেন, যখনই মঞ্চ গণমানুষের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আন্দোলন করার চেষ্টা করে, তখন আমাদের আন্দোলনকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধার চেষ্টা হয়। যেমন তনু হত্যার পর গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকে দমানোর জন্য মঞ্চকে গৃহবন্দী করার চেষ্টা হয়েছে। এই চেষ্টাকে মোকাবিলা করে গণমানুষের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে সব অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোই মঞ্চের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আগামী দিনেও আমরা সব রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে রাজপথে আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।

Add G Suite services to your account

When you sign up for G Suite, core Apps services are added to your Google Account and become available to your users. These include Gmail, Google Calendar, Google Drive, Google Hangouts, and more. You can add more Apps services, for example, to upgrade to Google Groups for Business or purchase additional Drive storage for users. Or if you remove a core service you don't want to use, you can add it back later.
Most services are already added. You only need to perform these steps to add G Suite upgrades or enhancements, or to add back a core service you removed. Free services like Google+, Google Voice, Blogger, Adwords, and so on (see full list), are always added. 

To add a G Suite service:

  1. Sign in to the Google Admin console.
  2. On the dashboard, click Apps, then click G Suite.
  3. Click . A page appears listing the services that are available to add.
  4. Click Add it now under the description of the service you want to add.
After adding a service, you can control who uses it. Just turn the service on or off for those people in your Google Admin console. For details, see Control who can access Google services.
Facebook Msg